০২:২৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবিতে মানববন্ধন ভোলা জেলা ওলামা তলাবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত করায় বিমানবন্দরে এফবিসিসিএফএএ’র সংবাদ সম্মেলন ক্যারিয়ার বাংলাদেশের গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত দলিপাড়া ও দেশবাসীকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আবু জাফর আলম উত্তরা ১১ নং সেক্টর ও দেশবাসীকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অধ্যক্ষ সালাউদ্দিন ভূঁইয়া সেই গুলিবিদ্ধ ইমরান কে দেখতে গেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর একাত্তরের ন্যায় ২৪ যোদ্ধারাও পাবে সকল সুবিধা-মুস্তাফিজ সেগুন গুম-খুনের শিকার ও চব্বিশের শহীদ পরিবারকে ঈদ উপহার দিলেন বিএনপি নেতা আমিনুল হক জাতিসঙ্ঘ শূন্য বর্জ্য দিবসে প্রফেসর ইউনূসকে অভিনন্দন জানালেন তুরস্কের ফার্স্ট লেডি চীনা বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

সিটি উত্তরের ১২৫০ কিলোমিটার ড্রেন নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে

জলাবদ্ধতা নিরসনে মেয়রের বক্তব্য ফাকা বুলি ছাড়া কিছুই না -ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর উত্তর

নিউজ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১০:২৯:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩ ৩৩ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস অব টাইম অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র সহাকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি আলহাজ্ব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও সেক্রেটারী মাওলানা মুহাম্মাদ আরিফুল ইসলাম আজ ১৩ জুন’ ২৩ খ্রি. গণমাধ্যমে পাঠানো একযুক্ত বিবৃতিতে বলেন, জলাবদ্ধতা থেকে দ্রুতই মুক্তি মিলবে-প্রতি বছর এমন আশ্বাস দেন ঢাকা সিটি উত্তরের মেয়র। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। মেয়রের কথার সাথে কাজের কোন মিল নেই। সুতরাং জলাবদ্ধতা নিরসনে মেয়র আতিকুল ইসলামের বক্তব্য ফাকা বুলি ছাড়া আর কিছুই না।

নেতৃদ্বয় বলেন, প্রতি বছর আমাদেরকে জলাবদ্ধতার ভোগান্তি পোহানোর অন্যতম কারণ হলো সিটি কর্পোরেশের দায়িত্বে অবহেলা। কারণ বিগত দিনে যে সব কারণগুলোর উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো হলো- বর্ষায় সৃষ্ট জলাবদ্ধতা নিরসনে সংস্থাগুলো একে-অন্যের ওপর দায় চাপানো, খালগুলো অবৈধ দখলে থাকা, পানিপ্রবাহ ঠিক না থাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কার্যকর পরিকল্পনা না থাকা। কিন্তু ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে ওয়াসার দায়িত্বে থাকা সব নালা ও খাল দুই সিটি কর্পোরেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপরও কেন জলাবদ্ধতা থেকে নিস্কৃতি মিলছে না নগরবাসীর? এ ব্যাপারে সিটি কর্পোরেশন দায় এড়ানোর কোন সুযোগ নেই।

নেতৃদ্বয় আরো বলেন, বর্ষা মৌসুমে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে দৃশ্যমান কোন পূর্ব প্রস্তুতির চিহ্ন দেখা যায়নি। অথচ ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা দীর্ঘদিনের। বর্ষা মৌসুম এলেই জলজটে নাকাল হতে হয় নগরবাসীকে। এক ঘণ্টার বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় নগরের বিভিন্ন রাস্তাঘাট। কোথাও হাঁটুপানি, কোথাও কোমরপানি। আর যদি টানা বৃষ্টি হয় তবে জলে থৈ থৈ করে রাজধানী। একটি রাজধানীর এ রকম চিত্র পৃথিবীর কোথাও নেই। এই লজ্জা আমরা কোথায় রাখবো। এটা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না।

ঢাকা সিটি উত্তরের মেয়র নির্বাচনে হাতপাখা প্রতীকের দুইবারের প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী শেখ ফজলে বারী মাসউদ আরো বলেন, জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১২৫০ কিলোমিটার ড্রেনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করার পাশাপাশি পানিপ্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে সিটি কর্পোরেশনকে। ২৯টি খাল উদ্ধার করে খনন ও পরিষ্কার রাখতে হবে। অন্যথায় নগরীর জলবদ্ধা নিরসন করা যাবে না।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

সিটি উত্তরের ১২৫০ কিলোমিটার ড্রেন নিয়মিত পরিষ্কার রাখতে হবে

জলাবদ্ধতা নিরসনে মেয়রের বক্তব্য ফাকা বুলি ছাড়া কিছুই না -ইসলামী আন্দোলন ঢাকা মহানগর উত্তর

আপডেট সময় : ১০:২৯:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুলাই ২০২৩

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ’র সহাকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সভাপতি আলহাজ্ব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ ও সেক্রেটারী মাওলানা মুহাম্মাদ আরিফুল ইসলাম আজ ১৩ জুন’ ২৩ খ্রি. গণমাধ্যমে পাঠানো একযুক্ত বিবৃতিতে বলেন, জলাবদ্ধতা থেকে দ্রুতই মুক্তি মিলবে-প্রতি বছর এমন আশ্বাস দেন ঢাকা সিটি উত্তরের মেয়র। কিন্তু বাস্তবে দেখা যায় ভিন্ন চিত্র। মেয়রের কথার সাথে কাজের কোন মিল নেই। সুতরাং জলাবদ্ধতা নিরসনে মেয়র আতিকুল ইসলামের বক্তব্য ফাকা বুলি ছাড়া আর কিছুই না।

নেতৃদ্বয় বলেন, প্রতি বছর আমাদেরকে জলাবদ্ধতার ভোগান্তি পোহানোর অন্যতম কারণ হলো সিটি কর্পোরেশের দায়িত্বে অবহেলা। কারণ বিগত দিনে যে সব কারণগুলোর উল্লেখ করা হয়েছে সেগুলো হলো- বর্ষায় সৃষ্ট জলাবদ্ধতা নিরসনে সংস্থাগুলো একে-অন্যের ওপর দায় চাপানো, খালগুলো অবৈধ দখলে থাকা, পানিপ্রবাহ ঠিক না থাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কার্যকর পরিকল্পনা না থাকা। কিন্তু ২০২০ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে ওয়াসার দায়িত্বে থাকা সব নালা ও খাল দুই সিটি কর্পোরেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপরও কেন জলাবদ্ধতা থেকে নিস্কৃতি মিলছে না নগরবাসীর? এ ব্যাপারে সিটি কর্পোরেশন দায় এড়ানোর কোন সুযোগ নেই।

নেতৃদ্বয় আরো বলেন, বর্ষা মৌসুমে নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনে দৃশ্যমান কোন পূর্ব প্রস্তুতির চিহ্ন দেখা যায়নি। অথচ ঢাকা শহরের জলাবদ্ধতা দীর্ঘদিনের। বর্ষা মৌসুম এলেই জলজটে নাকাল হতে হয় নগরবাসীকে। এক ঘণ্টার বৃষ্টিতে তলিয়ে যায় নগরের বিভিন্ন রাস্তাঘাট। কোথাও হাঁটুপানি, কোথাও কোমরপানি। আর যদি টানা বৃষ্টি হয় তবে জলে থৈ থৈ করে রাজধানী। একটি রাজধানীর এ রকম চিত্র পৃথিবীর কোথাও নেই। এই লজ্জা আমরা কোথায় রাখবো। এটা কোনভাবেই মেনে নেয়া যায় না।

ঢাকা সিটি উত্তরের মেয়র নির্বাচনে হাতপাখা প্রতীকের দুইবারের প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী শেখ ফজলে বারী মাসউদ আরো বলেন, জলাবদ্ধতা নিরসনে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১২৫০ কিলোমিটার ড্রেনগুলো নিয়মিত পরিষ্কার করার পাশাপাশি পানিপ্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে সিটি কর্পোরেশনকে। ২৯টি খাল উদ্ধার করে খনন ও পরিষ্কার রাখতে হবে। অন্যথায় নগরীর জলবদ্ধা নিরসন করা যাবে না।