০২:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবিতে মানববন্ধন ভোলা জেলা ওলামা তলাবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত করায় বিমানবন্দরে এফবিসিসিএফএএ’র সংবাদ সম্মেলন ক্যারিয়ার বাংলাদেশের গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত দলিপাড়া ও দেশবাসীকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আবু জাফর আলম উত্তরা ১১ নং সেক্টর ও দেশবাসীকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অধ্যক্ষ সালাউদ্দিন ভূঁইয়া সেই গুলিবিদ্ধ ইমরান কে দেখতে গেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর একাত্তরের ন্যায় ২৪ যোদ্ধারাও পাবে সকল সুবিধা-মুস্তাফিজ সেগুন গুম-খুনের শিকার ও চব্বিশের শহীদ পরিবারকে ঈদ উপহার দিলেন বিএনপি নেতা আমিনুল হক জাতিসঙ্ঘ শূন্য বর্জ্য দিবসে প্রফেসর ইউনূসকে অভিনন্দন জানালেন তুরস্কের ফার্স্ট লেডি চীনা বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

লিগ্যাল নোটিশ পাঠানোর পর

সিইসির দুঃখ প্রকাশ

নিউজ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১২:৩৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩ ৩৪ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস অব টাইম অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

গত ১২ জুন বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমকে নিয়ে করা প্রধান নির্বান কমিশনারের মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।  তার এ ধরণের বক্তব্যের পর নানা মহল থেকে সমালোচনার মুখেও পড়েন কমিশন প্রধান।  ২২ জুন দলটির পক্ষ থেকে ৫০০ কোটি টাকার মানহানির দাবি ও সিইসিকে দুঃখ প্রকাশ করতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানোর পরে সিইসি দুঃখ প্রকাশ করলেন।  অবশ্য সিইসি দাবি করেছেন, গণমাধ্যমে তার বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

আজ  ২৬ জুন সোমবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিইসির দুঃখ প্রকাশের বিষয়টি জানানো হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১২ জুন বরিশাল সিটি করপোরেশন সাধারণ নির্বাচন-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পর আনুমানিক বিকাল ৫টার সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ দলের পক্ষে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমের ওপর হামলা ও তাকে রক্তাক্ত করার বিষয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন। উপর্যুপরি প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের বর্ণিত প্রার্থীর বর্তমান শারীরিক অবস্থা সংক্রান্ত তথ্য জানতে চান।  ওই বিষয়টি বিকৃতভাবে ও ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বর্ণিত প্রার্থীকে কটাক্ষ করেছেন এবং তার মৃত্যু কামনা করেছেন বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়েছে। এমনকি এ বিষয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দও নির্বাচন কমিশনকে হেয় করে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে বক্তব্য প্রদান করছেন মর্মে নির্বাচন কমিশনের নজরে এসেছে।

প্রকৃত বিষয় হলো, বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বর্ণিত প্রার্থীর ওপর আক্রমণ হওয়ার ঘটনা অবহিত হওয়া মাত্রই প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররা দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনার আলোকে বরিশাল জেলা প্রশাসন ও বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেন জানিয়ে ১৪ জুন নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রতিবেদন পাঠান।

ওই প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনায় দেখা যায়, ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে মো. মঈনুল ইসলাম স্বপন ও (২) মো. জহিরুল ইসলাম রেজভীকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় এই দুই ব্যক্তি ছাড়াও অন্যান্য অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের ভিডিও ফুটেজ ও সাক্ষ্য প্রমাণের মাধ্যমে শনাক্তকরণসহ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা অব্যাহত রয়েছে। বিষয়টি নির্বাচন কমিশন সার্বক্ষণিক তদারকি করে যাচ্ছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও দাবি করা হয়, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বাংলাদেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে এবং কোনও রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর প্রতি অনুরাগ বা বিরাগভাজন না হয়ে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তিনি কখনও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ দলের মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিমের সুনাম ও সম্মানের হানি ঘটে এমন কোনও মন্তব্য করেননি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও দাবি করা হয়, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বর্ণিত প্রার্থীর মৃত্যু কামনা করেছেন মর্মে প্রচারিত সংবাদ ও বক্তব্য সম্পূর্ণ অলীক, মনগড়া, অনুমাননির্ভর ও ভ্রান্ত ধারণাপ্রসূত। এমন অসত্য সংবাদ ও বক্তব্য প্রচার করে নির্বাচন কমিশন ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিতর্কিত ও অগ্রহণযোগ্য করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তদুপরি, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কোনও মন্তব্য/বক্তব্যে কোনও ব্যক্তি মর্মাহত হলে তিনি তার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও গণমাধ্যমকর্মীরা সর্বোচ্চ সতর্কতা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে নির্বাচন কমিশন সংক্রান্ত যেকোনও বক্তব্য ও সংবাদ প্রদান ও প্রচার করবেন বলে আশা প্রকাশ করা হয়। অনুমাননির্ভর ও ভ্রান্ত ধারণাপ্রসূত মন্তব্য ও সংবাদ প্রচার ও প্রকাশ থেকে বিরত থাকতে আহ্বান করা হয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।

উল্লেখ্য যে, গত ২২ জুন সিইসি কর্তৃক ‘উনি কি ইন্তেকাল করেছেন’—এমন বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা প্রার্থনা, পদত্যাগ ও ৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বরাবর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ আবদুল বাসেত রেজিস্ট্রি ডাকে ওই আইনি নোটিশ পাঠান।  এ জন্য সিইসিকে সাত দিন সময় বেধে দেওয়া হয়েছে। তা না হলে দেশের প্রচলিত আইনে উপযুক্ত আদালতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও উল্লেখ করা হয় নোটিশে।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

লিগ্যাল নোটিশ পাঠানোর পর

সিইসির দুঃখ প্রকাশ

আপডেট সময় : ১২:৩৫:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৬ জুন ২০২৩

গত ১২ জুন বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমকে নিয়ে করা প্রধান নির্বান কমিশনারের মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।  তার এ ধরণের বক্তব্যের পর নানা মহল থেকে সমালোচনার মুখেও পড়েন কমিশন প্রধান।  ২২ জুন দলটির পক্ষ থেকে ৫০০ কোটি টাকার মানহানির দাবি ও সিইসিকে দুঃখ প্রকাশ করতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানোর পরে সিইসি দুঃখ প্রকাশ করলেন।  অবশ্য সিইসি দাবি করেছেন, গণমাধ্যমে তার বক্তব্য বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।

আজ  ২৬ জুন সোমবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সিইসির দুঃখ প্রকাশের বিষয়টি জানানো হয়েছে।

নির্বাচন কমিশনের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১২ জুন বরিশাল সিটি করপোরেশন সাধারণ নির্বাচন-২০২৩ অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচন সম্পন্ন হওয়ার পর আনুমানিক বিকাল ৫টার সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের ব্রিফ করার সময় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ দলের পক্ষে হাতপাখা প্রতীক নিয়ে মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমের ওপর হামলা ও তাকে রক্তাক্ত করার বিষয়ে সাংবাদিকরা প্রশ্ন করেন। উপর্যুপরি প্রশ্নের জবাবে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠার সঙ্গে গণমাধ্যমকর্মীদের বর্ণিত প্রার্থীর বর্তমান শারীরিক অবস্থা সংক্রান্ত তথ্য জানতে চান।  ওই বিষয়টি বিকৃতভাবে ও ভুলভাবে ব্যাখ্যা করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বর্ণিত প্রার্থীকে কটাক্ষ করেছেন এবং তার মৃত্যু কামনা করেছেন বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারিত ও প্রকাশিত হয়েছে। এমনকি এ বিষয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতৃবৃন্দও নির্বাচন কমিশনকে হেয় করে বিভিন্ন সভা-সমাবেশে বক্তব্য প্রদান করছেন মর্মে নির্বাচন কমিশনের নজরে এসেছে।

প্রকৃত বিষয় হলো, বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বর্ণিত প্রার্থীর ওপর আক্রমণ হওয়ার ঘটনা অবহিত হওয়া মাত্রই প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররা দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য সংশ্লিষ্ট প্রশাসন ও পুলিশের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনার আলোকে বরিশাল জেলা প্রশাসন ও বরিশাল মেট্রোপলিটন পুলিশ তদন্ত করে দায়ী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেন জানিয়ে ১৪ জুন নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রতিবেদন পাঠান।

ওই প্রতিবেদনগুলো পর্যালোচনায় দেখা যায়, ওই ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অপরাধে মো. মঈনুল ইসলাম স্বপন ও (২) মো. জহিরুল ইসলাম রেজভীকে গ্রেফতার করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় এই দুই ব্যক্তি ছাড়াও অন্যান্য অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের ভিডিও ফুটেজ ও সাক্ষ্য প্রমাণের মাধ্যমে শনাক্তকরণসহ পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা অব্যাহত রয়েছে। বিষয়টি নির্বাচন কমিশন সার্বক্ষণিক তদারকি করে যাচ্ছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও দাবি করা হয়, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বাংলাদেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে এবং কোনও রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর প্রতি অনুরাগ বা বিরাগভাজন না হয়ে তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন। তিনি কখনও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ দলের মেয়র প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিমের সুনাম ও সম্মানের হানি ঘটে এমন কোনও মন্তব্য করেননি।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও দাবি করা হয়, প্রধান নির্বাচন কমিশনার বর্ণিত প্রার্থীর মৃত্যু কামনা করেছেন মর্মে প্রচারিত সংবাদ ও বক্তব্য সম্পূর্ণ অলীক, মনগড়া, অনুমাননির্ভর ও ভ্রান্ত ধারণাপ্রসূত। এমন অসত্য সংবাদ ও বক্তব্য প্রচার করে নির্বাচন কমিশন ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিতর্কিত ও অগ্রহণযোগ্য করার অপচেষ্টা করা হচ্ছে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তদুপরি, প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কোনও মন্তব্য/বক্তব্যে কোনও ব্যক্তি মর্মাহত হলে তিনি তার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত।

রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও গণমাধ্যমকর্মীরা সর্বোচ্চ সতর্কতা ও দায়িত্বশীলতার সঙ্গে নির্বাচন কমিশন সংক্রান্ত যেকোনও বক্তব্য ও সংবাদ প্রদান ও প্রচার করবেন বলে আশা প্রকাশ করা হয়। অনুমাননির্ভর ও ভ্রান্ত ধারণাপ্রসূত মন্তব্য ও সংবাদ প্রচার ও প্রকাশ থেকে বিরত থাকতে আহ্বান করা হয় সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে।

উল্লেখ্য যে, গত ২২ জুন সিইসি কর্তৃক ‘উনি কি ইন্তেকাল করেছেন’—এমন বক্তব্য প্রত্যাহার করে ক্ষমা প্রার্থনা, পদত্যাগ ও ৫০০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বরাবর ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীমের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ আবদুল বাসেত রেজিস্ট্রি ডাকে ওই আইনি নোটিশ পাঠান।  এ জন্য সিইসিকে সাত দিন সময় বেধে দেওয়া হয়েছে। তা না হলে দেশের প্রচলিত আইনে উপযুক্ত আদালতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথাও উল্লেখ করা হয় নোটিশে।