০২:৪১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবিতে মানববন্ধন ভোলা জেলা ওলামা তলাবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত করায় বিমানবন্দরে এফবিসিসিএফএএ’র সংবাদ সম্মেলন ক্যারিয়ার বাংলাদেশের গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত দলিপাড়া ও দেশবাসীকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আবু জাফর আলম উত্তরা ১১ নং সেক্টর ও দেশবাসীকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অধ্যক্ষ সালাউদ্দিন ভূঁইয়া সেই গুলিবিদ্ধ ইমরান কে দেখতে গেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর একাত্তরের ন্যায় ২৪ যোদ্ধারাও পাবে সকল সুবিধা-মুস্তাফিজ সেগুন গুম-খুনের শিকার ও চব্বিশের শহীদ পরিবারকে ঈদ উপহার দিলেন বিএনপি নেতা আমিনুল হক জাতিসঙ্ঘ শূন্য বর্জ্য দিবসে প্রফেসর ইউনূসকে অভিনন্দন জানালেন তুরস্কের ফার্স্ট লেডি চীনা বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব

নিউজ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ১২:৩৩:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুলাই ২০২৩ ৪১ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস অব টাইম অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
পৃথিবীর সর্বপ্রথম ও বৃহৎ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মিশরের বিশ্বখ্যাত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক রিসার্চ কমপ্লেক্স আয়োজিত এক প্রতিযোগিতায় ৪ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
বিজয়ী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী মনিরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মারুফ হুসাইন সাদ্দান, নাফিস মাহমুদ, সাবির আহমেদ গোফরান।

‘আমার দেশের সংস্কৃতি’ শীর্ষক ওই প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ২ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী। তৃতীয় ও চতুর্থ হয়েছেন আরও ২ বাংলাদেশি ।

গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ইসলামিক রিসার্চ কমপ্লেক্স শাখা ওই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের নাম ঘোষণা করে।

এতে প্রথম হয়েছেন পাবনা জেলার মনিরুল ইসলাম ও ময়মনসিংহের মুহাম্মদ মারুফ হুসাইন সাদ্দান। তারা জনপ্রতি ২৫ হাজার মিশরীয় পাউন্ড করে প্রাইজমানি পেয়েছেন। তৃতীয় বিজয়ী মুন্সিগঞ্জের নাফিস মাহমুদ ১০ হাজার পাউন্ড ও চতুর্থ বিজয়ী সাবির আহমেদ গোফরান পেয়েছেন ৫ হাজার পাউন্ড।

এছাড়া দেশটির পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিজয়ীরা কায়রো ও ফাইয়ুম জেলার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানগুলো বেড়ানোর সুযোগ পাবেন।

বিজয়ী ৪ বাংলাদেশি আল-আজহার ইনস্টিটিউটের আদব বিভাগের শিক্ষার্থী। তারা কয়েকধাপে ১০টি বিষয়ের ওপর অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় মিশরীয় ও বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অংশ নেয়।

মিশরের পর্যটন ও প্রত্নতত্ত্ব মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও আল-আজহার সব বিভাগের সহযোগিতায় এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

ইসলামিক রিসার্চ কমপ্লেক্সের মহাসচিব ড. নাযির আইয়াদ বলেন, ‘প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য ছিল মিশরীয় সংস্কৃতির সঙ্গে অন্য দেশের মানুষকে পরিচয় করানো। আর সেটা করা হয়েছে মিশরীয় ও বিদেশি সহপাঠীর বন্ধন তৈরির মাধ্যমে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মিশরীয় শিক্ষার্থীরাও অন্য দেশের ভাষা, সংস্কৃতি, রীতিনীতি, অভ্যাস-আচরণ ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পেরেছে। ঐতিহাসিক, প্রত্নতাত্ত্বিক, সভ্যতার নিদর্শনমূলক স্থানগুলো পরিচিত করানোর মাধ্যমে মিশর ভ্রমণের প্রতি ভিনদেশীদের উৎসাহিত করা হয়েছে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর কৃতিত্ব

আপডেট সময় : ১২:৩৩:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ জুলাই ২০২৩
পৃথিবীর সর্বপ্রথম ও বৃহৎ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মিশরের বিশ্বখ্যাত আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক রিসার্চ কমপ্লেক্স আয়োজিত এক প্রতিযোগিতায় ৪ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী বিজয়ী হয়েছেন।
বিজয়ী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী মনিরুল ইসলাম, মুহাম্মদ মারুফ হুসাইন সাদ্দান, নাফিস মাহমুদ, সাবির আহমেদ গোফরান।

‘আমার দেশের সংস্কৃতি’ শীর্ষক ওই প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জন করেছেন ২ বাংলাদেশি শিক্ষার্থী। তৃতীয় ও চতুর্থ হয়েছেন আরও ২ বাংলাদেশি ।

গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়টির ইসলামিক রিসার্চ কমপ্লেক্স শাখা ওই প্রতিযোগিতায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের নাম ঘোষণা করে।

এতে প্রথম হয়েছেন পাবনা জেলার মনিরুল ইসলাম ও ময়মনসিংহের মুহাম্মদ মারুফ হুসাইন সাদ্দান। তারা জনপ্রতি ২৫ হাজার মিশরীয় পাউন্ড করে প্রাইজমানি পেয়েছেন। তৃতীয় বিজয়ী মুন্সিগঞ্জের নাফিস মাহমুদ ১০ হাজার পাউন্ড ও চতুর্থ বিজয়ী সাবির আহমেদ গোফরান পেয়েছেন ৫ হাজার পাউন্ড।

এছাড়া দেশটির পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিজয়ীরা কায়রো ও ফাইয়ুম জেলার বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থানগুলো বেড়ানোর সুযোগ পাবেন।

বিজয়ী ৪ বাংলাদেশি আল-আজহার ইনস্টিটিউটের আদব বিভাগের শিক্ষার্থী। তারা কয়েকধাপে ১০টি বিষয়ের ওপর অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় মিশরীয় ও বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অংশ নেয়।

মিশরের পর্যটন ও প্রত্নতত্ত্ব মন্ত্রণালয়, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও আল-আজহার সব বিভাগের সহযোগিতায় এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

ইসলামিক রিসার্চ কমপ্লেক্সের মহাসচিব ড. নাযির আইয়াদ বলেন, ‘প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য ছিল মিশরীয় সংস্কৃতির সঙ্গে অন্য দেশের মানুষকে পরিচয় করানো। আর সেটা করা হয়েছে মিশরীয় ও বিদেশি সহপাঠীর বন্ধন তৈরির মাধ্যমে।’

তিনি আরও বলেন, ‘মিশরীয় শিক্ষার্থীরাও অন্য দেশের ভাষা, সংস্কৃতি, রীতিনীতি, অভ্যাস-আচরণ ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পেরেছে। ঐতিহাসিক, প্রত্নতাত্ত্বিক, সভ্যতার নিদর্শনমূলক স্থানগুলো পরিচিত করানোর মাধ্যমে মিশর ভ্রমণের প্রতি ভিনদেশীদের উৎসাহিত করা হয়েছে।’