সিইসি নির্বাচনী আইন লঙ্ঘন করেছে
সিইসি নির্বাচনী আইন লঙ্ঘন করেছে মেয়র প্রার্থী মুফতী ফয়জুল করীমের উপর আওয়ামী সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ –ইসলামী আইনজীবী পরিষদ

- আপডেট সময় : ০৩:০৩:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ জুন ২০২৩ ১৭৮ বার পড়া হয়েছে
প্রকাশ্য দিবালোকে প্রশাসনের লোকজনের সামনে একজন ধর্মীয় নেতা ও মেয়র প্রার্থীর উপর আওয়ামী সন্ত্রাসীদের হামলার ঘটনা অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক। এই হামলার ঘটনায় প্রমাণিত হয় যে, বর্তমান সরকারের আমলে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়। একজন প্রতিদ্বন্দী প্রার্থী প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে, পর্যক্ষেণ করতে পারবে এবং নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সকলের সাথে কথা বলতে পারবে এটা নির্বাচনী আইনের অধীনে প্রদেয় অধিকার। সিইসি নির্বাচনী আইন রক্ষা্ করতে চরমভাবে ব্যার্থ হয়েছে। যে সিইসি একজন প্রার্থীর নির্বাচনী অধিকার ও আইনকে সুরক্ষা দিতে পারে না সংবিধান ও রাষ্ট্রের সার্থে সে ব্যার্থ নির্বাচন কমিশনকে পদত্যাগ করতে হবে। প্রার্থীকে ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে বাধা প্রধান মানে সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা প্রদান। ইসলামী আইনজীবী পরিষদ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে প্রতিটি বুথ-এর ভিডিও পুটেজ জনসম্মুখে প্রকাশ করলেই দেখা যাবে কিভাবে সন্ত্রাসীচক্র নির্বাচনকে প্রভাবিত করেছে। যেখানে আইন শৃংখলা রক্ষাকারী প্রতিটি বাহিনী ও নির্বাচন কমিশন সম্পূর্ণ চুপ ছিল।
আজ ১৩ জুন’২৩ ইং দুপুর ১২ টায় ঢাকার জজকোটস্থ একটি মিলনায়তনে ইসলামী আইনজীবী পরিষদের এক জরুরী সভায় নেতৃবৃন্দ উপর্যুক্ত কথা বলেন। পরিষদের সভাপতি বিশিষ্টি আইনজীবী এ্ড. লুৎফর রহমান শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উক্ত সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র সহ-সভাপতি এড. শওকত আলী হাওলাদার, সহ-সভাপতি এড. মানিক মিয়া, সেক্রেটারী জেনারেল এড. মশিউর রহমান, জয়েন্ট সেক্রেটারী এড. হানিফ মিয়া, এড. জমারত হোসেন, এড. আব্দুল্লাহ নাসির, এড. নুরুল ইসলাম মিলন, এড. আব্দুল হামিদ, এড. আব্দুল মান্নান, এড. মিজানুর রহমান, এড. হাসিবুর রহমান প্রমুখ।
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন, সিইসির অসংলগ্ন কথা-বার্তা প্রমাণ করে তিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার পদে থাকার অযোগ্য। অবিলম্বে মুফতী সৈয়দ মোহাম্মাদ ফয়জুল করিমের ওপর হামলাকারীদের গ্রেফতার করে উপযুক্ত শাস্তি প্রদান করতে হবে।