১২ তারিখের পূর্বে বহিরাগতদের বরিশাল ত্যাগ করতে হবে-মুফতী ফয়জুল করীম
গতকাল মধ্যরাতে শেষ হয়েছে বরিশাল ও খুলনার নির্বাচনী প্রচারণা এখন প্রস্তুতি ভোটের

- আপডেট সময় : ১১:২৫:৫০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ জুন ২০২৩ ৪১ বার পড়া হয়েছে
গতকাল মধ্যরাতে বরিশাল ও খুলনার সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের প্রচারণা। সকাল থেকে দুপুর গড়িয়ে বিকাল। রাতেও নেই স্বস্তির ঘুম।অসম্ভব ব্যস্ত সময় পার করছেন মেয়র ও কাউন্সিলর প্রার্থীরা। উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। উন্নয়ন ও স্মার্ট সিটির পরিকল্পনা তুলে ধরেছেন পথসভা, গণসংযোগ, সাংবাদিক ও মিডিয়া কর্মীদের সামনে।সরকারী দলের বাইরের প্রার্থীরা আশংকাও প্রকাশ করেছেন নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ হবে কি না? অজানা আতংকে আছেন ভোটাররা। আদৌ নিরাপদে ভোটকেন্দ্রে যেতে পারবেন কি না? নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিয়ে অভিযোগ করেছেন জাতীয় পার্টিসহ স্বতন্ত্র প্রার্থীরাও। বরিশালে হাতপাখার প্রার্থী দাবী করেন ১২৬টি ভোটকেন্দ্রীই ঝুঁকিপূর্ণ। তিনি গতকাল পথসভা ও গণসংযোগকালে সাংবাদিকদের জানান বরিশালে সরকারদলীয় প্রার্থী বহিরাগত ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নিয়ে আবাসিক হোটেল, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হোস্টেল, ম্যাস ইত্যাদি ভরে রেখেছেন। এরা যদি ১২ তারিখের পূর্বে বরিশাল ত্যাগ না করে, তাহলে প্রতিটি সেন্টারই ঝুঁকিপূর্ণ বলে তিনি মনে করেন।নির্বাচিত হলে বরিশাল হবে শ্রমিকবান্ধব নগরী বলছেন খোকন সেরনিয়াবত নৌকার প্রার্থী।
হাতপাখার খুলনার প্রার্থী হাফেজ মাওলানা আব্দুল আউয়াল বলেন, নগরজীবনে স্বস্তি, শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সিটি কর্পোরেশন একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান। খুলনা সিটিতে দীর্ঘদিন জমে থাকা সিটির নানান সমস্যা, সরকারদলীয় মেয়রের সীমাহীন দুর্নীতি ও অনৈতিক আধিপত্ব, পরিকল্পিত দুর্ভোগ থেকে মুক্তির জন্য হাতপাখায় ভোট দিন। নৌকার প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক বলছেন নির্বাচিত হলে কর্মসংস্থানের জন্য বন্ধ কল-কারখানা খুলে দিবেন।