০৩:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভোলা-বরিশাল সেতুর দাবিতে মানববন্ধন ভোলা জেলা ওলামা তলাবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড বিলুপ্ত করায় বিমানবন্দরে এফবিসিসিএফএএ’র সংবাদ সম্মেলন ক্যারিয়ার বাংলাদেশের গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত দলিপাড়া ও দেশবাসীকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আবু জাফর আলম উত্তরা ১১ নং সেক্টর ও দেশবাসীকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অধ্যক্ষ সালাউদ্দিন ভূঁইয়া সেই গুলিবিদ্ধ ইমরান কে দেখতে গেলেন লুৎফুজ্জামান বাবর একাত্তরের ন্যায় ২৪ যোদ্ধারাও পাবে সকল সুবিধা-মুস্তাফিজ সেগুন গুম-খুনের শিকার ও চব্বিশের শহীদ পরিবারকে ঈদ উপহার দিলেন বিএনপি নেতা আমিনুল হক জাতিসঙ্ঘ শূন্য বর্জ্য দিবসে প্রফেসর ইউনূসকে অভিনন্দন জানালেন তুরস্কের ফার্স্ট লেডি চীনা বিনিয়োগকারীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছেন বলে দাবি করেছেন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস

নিউজ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : ০৩:১৩:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩ ২৬ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস অব টাইম অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মাধ্যমে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছেন বলে দাবি করেছেন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস। তিনি বলেন, গত বৃহস্পতিবারেও আমাদের রোগীর সংখ্যা ৭০-এর নিচে চলে এসেছে। কিন্তু সেখানে আমরা কোনো সন্তুষ্টির ঢেকুর নিতে চাই না। এটা ভরা মৌসুম। এখানো বর্ষা শেষ হয়নি। গতকাল শুক্রবারও বৃষ্টি হয়েছে। সুতরাং পানি কিন্তু কিছুক্ষণ পরপরই জমবে। যেহেতু ভাদ্র মাস, ভরা মৌসুম, সুতরাং মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম আমরা আরও বেগবান করেছি।

শনিবার দুপুরে বাসাবো কালিমন্দির সংলগ্ন এলাকায় ডেঙ্গু রোগ বিস্তার রোধে মশক নিধনে জনসম্পৃক্ততা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ পরবর্তী গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তাপস এ দাবি করেন। তিনি আরও বলেন, ডিএসসিসির ৭৫টি ওয়ার্ডে মশক নিধন কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে। এর মাধ্যমে আমাদের প্রতিদিনকার যে কার্যক্রম সেটাও ব্যাপক। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে আমরা (ডেঙ্গু রোগে প্রকোপ) নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি।

তিনি বলেন, যেহেতু আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি সেহেতু এ সুযোগে আমরা যদি একদম নির্মূলের পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারি তাহলে সামনের দিনে আর বৃদ্ধি হতে পারবে না। আমাদের লক্ষ্য হলো মশক প্রজননের আধার বিনষ্ট করা। আমরা যতই সোর্স রিডাকশন করতে পারবো আমাদের কার্যক্রম ততই ফলপ্রসু হবে। সেজন্য জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতেই আমরা এ কার্যক্রম নিয়েছি।

মেয়র তাপস বলেন, সব তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপেরেশনের ৭৫টা ওয়ার্ডের মধ্যে যেসব ওয়ার্ডে ১০ জনের বেশি রোগী পেয়েছি, সে সব ওয়ার্ডকে আমরা ‘লাল চিহ্নিত’ করেছি। লাল চিহ্নিত মানে বিপজ্জনক। সেখানে রোগীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। সে আশঙ্কা থেকেই আমরা লাল চিহ্নিত করেছি এবং এলাকাবাসীকে সম্পৃক্ত করেছি। বিদ্যালয়, মসজিদ, মাদরাসা, বাড়ির মালিক, সব স্থাপনার মালিক, সব সামাজিক সংগঠন, রেড ক্রিসেন্ট, স্কাউটস সবাইকে সম্পৃক্ত করে এ ওয়ার্ডগুলোতে আমরা দিনব্যাপী বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং সকালে লার্ভিসাইডিং ও বিকেলে অ্যাডাল্টিসাইডিংসহ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করবো।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছেন বলে দাবি করেছেন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস

আপডেট সময় : ০৩:১৩:০১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩

বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মাধ্যমে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন (ডিএসসিসি) এলাকায় ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সক্ষম হয়েছেন বলে দাবি করেছেন মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস। তিনি বলেন, গত বৃহস্পতিবারেও আমাদের রোগীর সংখ্যা ৭০-এর নিচে চলে এসেছে। কিন্তু সেখানে আমরা কোনো সন্তুষ্টির ঢেকুর নিতে চাই না। এটা ভরা মৌসুম। এখানো বর্ষা শেষ হয়নি। গতকাল শুক্রবারও বৃষ্টি হয়েছে। সুতরাং পানি কিন্তু কিছুক্ষণ পরপরই জমবে। যেহেতু ভাদ্র মাস, ভরা মৌসুম, সুতরাং মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম আমরা আরও বেগবান করেছি।

শনিবার দুপুরে বাসাবো কালিমন্দির সংলগ্ন এলাকায় ডেঙ্গু রোগ বিস্তার রোধে মশক নিধনে জনসম্পৃক্ততা কার্যক্রমে অংশগ্রহণ পরবর্তী গণমাধ্যমের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তাপস এ দাবি করেন। তিনি আরও বলেন, ডিএসসিসির ৭৫টি ওয়ার্ডে মশক নিধন কার্যক্রম পর্যবেক্ষণে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ খোলা হয়েছে। এর মাধ্যমে আমাদের প্রতিদিনকার যে কার্যক্রম সেটাও ব্যাপক। এ কার্যক্রমের মাধ্যমে আমরা (ডেঙ্গু রোগে প্রকোপ) নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়েছি।

তিনি বলেন, যেহেতু আমরা নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছি সেহেতু এ সুযোগে আমরা যদি একদম নির্মূলের পর্যায়ে নিয়ে আসতে পারি তাহলে সামনের দিনে আর বৃদ্ধি হতে পারবে না। আমাদের লক্ষ্য হলো মশক প্রজননের আধার বিনষ্ট করা। আমরা যতই সোর্স রিডাকশন করতে পারবো আমাদের কার্যক্রম ততই ফলপ্রসু হবে। সেজন্য জনসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করতেই আমরা এ কার্যক্রম নিয়েছি।

মেয়র তাপস বলেন, সব তথ্য-উপাত্ত পর্যালোচনা করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপেরেশনের ৭৫টা ওয়ার্ডের মধ্যে যেসব ওয়ার্ডে ১০ জনের বেশি রোগী পেয়েছি, সে সব ওয়ার্ডকে আমরা ‘লাল চিহ্নিত’ করেছি। লাল চিহ্নিত মানে বিপজ্জনক। সেখানে রোগীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। সে আশঙ্কা থেকেই আমরা লাল চিহ্নিত করেছি এবং এলাকাবাসীকে সম্পৃক্ত করেছি। বিদ্যালয়, মসজিদ, মাদরাসা, বাড়ির মালিক, সব স্থাপনার মালিক, সব সামাজিক সংগঠন, রেড ক্রিসেন্ট, স্কাউটস সবাইকে সম্পৃক্ত করে এ ওয়ার্ডগুলোতে আমরা দিনব্যাপী বিশেষ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা এবং সকালে লার্ভিসাইডিং ও বিকেলে অ্যাডাল্টিসাইডিংসহ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করবো।